টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং খুটিনাটি :🎓🎓🎓
বাংলাদেশে সরকারী ভাবে প্রতিবছর ১৬৫০ জন ভর্তি পরীক্ষার্থী বি.এস.সি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং(আলাদা আলাদা ডিপার্টমেন্টে) পড়ার সুযোগ পায়। সরকারী ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং আসন সংখ্যা :🖋
🎓(১).বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় :৬০০ টি আসন।
🎓(২).পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ :১২০টি আসন।
🎓(৩).শেখ কামাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,ঝিনাইদহ :১২০ টি আসন।
🎓(৪).চট্টগ্রাম টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ:১২০টি আসন।
🎓(৫).টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,নোয়াখালি:১২০টি আসন।
🎓(৬).শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,বরিশাল :১২০ টি আসন।
🎓(৭).বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ :১২০টি আসন।(ডিপ্লোমাধারীরা শুধু আবেদন করতে পারবে)।
🎓(৮).খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় :৬০ টি আসন।
🎓(৯).ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় :৬১ টি আসন।(ডিপ্লোমা ধারীরা আবেদন করতে পারবে)
🎓(১০).মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদালয় :৬০ টি আসন।
🎓(১১).যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়:২০ টি আসন।
🎓(১২) ড.ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ -১২০ টি আসন।
এখন যদি আমরা পিওর কিছু ডিপার্টমেন্টগুলোর আসন সংখ্যার কথা বলি তাহলে প্রতি ডিপার্টমেন্টে ৩৫০ এর বেশি হবে না।
যদি Fabric Engineering এর কথা চিন্তা করি তাহলে প্রতি বছর প্রায় ৩৫০ শিক্ষার্থী সরকারী ভাবে Fabric Engineering এ পড়ার সুযোগ পায়। এটা শুধু Fabric,yarn,wet,apparel Engineering এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের ক্ষেত্রে আরো কম।
Noyon
Textile blogger
Comments
Post a Comment